Sunday, July 14, 2013

                           অনলাইনে আয়ের ৩টি কার্যকর উপায

 

কেমন আছেন বন্ধুরা? নতুন এই লেখাটিতে আমি শেয়ার করব অনলাইনে আয়ের ৩টি কার্যকর পন্থা। অনলাইনে আয়ের কথা বলতে গেলেই যতগুলো উপায়ের কথা উল্লেখ করা হয় সেগুলো হলো পিটিসি, এডসেন্স, ফ্রিল্যান্সিং, এফিলিয়েট মার্কেটিং ইত্যাদি। এসকল মাধ্যমগুলো কাজ করে বলেই বারবার এর কথা আলোচনায় আনা হয়। এসকল পদ্ধতি ছাড়াও অনলাইনে আরো অনেকগুলো উপায়ে আপনি আর্ন করতে পারেন, তাদের মধ্যে ৩টি কার্যকর উপায়ের কথা এই লেখাটিতে প্রকাশ করব।
আমি যে সকল উপায়ের কথা উল্লেখ করব সেগুলো কিন্তু মোটেও কোন সহজ আয়ের উপায় নয়, বরং আপনাকে আগে কিছু মজবুত অনলাইন ভিত্তি গড়ে তুলতে হবে।
এব্যাপারে আমি শেষে লেখব, কিন্তু তার আগে জেনে নেয়া যাক অনলাইন আয়ের উপায়গুলোঃ-
 <ahref=”http://www.seo-guy.com ”>SEO</a>

 <a href=”http://www.seo-guy.com” target=”_blank”>SEO</a>

Saturday, July 13, 2013

Clickchores

Clickchores

নতুন মিনি জবসাইট – ক্লিক ছরস

 

শুরু হল নতুন  একটি মিনি জব সাইট ।   এখানে আপনি অনেক রকম কাজ পাবেন, যে
টা আপনার জন্য সুবিধাজনক মনে হবে সেই কাজটি গ্রহন করুন।আপনি যদি সঠিকভাবে
শেষ করতে পারেন তাহলে বায়ার আপনাকে টাকা পরিশোধ করবে।আপনি যদি বুঝেন কোন
কাজ সফলভাবে করতে পারবেন না তাহলে সেই কাজটি গ্রহন না করাই ভাল।সাইটের
কাজগুলো ছোট ছোট ও খুবই সহজ। ডাটা এন্ট্রি টাইপের কাজ। খুবই অল্প সময়ে
আপনি উপার্জন করতে পারেন ভাল পরিমান কিছু অর্থ, যা আপনাকে লক্ষ লক্ষ টাকা
এনে দিতে না পারলেও যারা নুতন ফ্রিল্যান্সার, এখনও কম্পিউটারের বিভিন্ন
কোর্সে পরিপূর্ণ দক্ষ হতে পারেননি, তারা অনলাইন আয়ের জগতে কিছুটা পদচারণা
শুরু করতে পারেন । আর এখানে মোটামুটি পরিশ্রম করলেই আপনার সফলতার
সম্ভাবনা।আয়ের পরিমান ৩ ডলার পূর্ন হলেই  পেপাল এবং এলার্টপে এর মাধ্যমে
টাকা তোলা যায়।আপনি ৩ ডলারও এলার্টপে এর মাধ্যমে উঠাতে পারবেন।


Registration korar time a Country USA use korun. Tahole kaj besi paben. And jekono Akta IP hide Software namiya nin. IP hide sogwate use kore kaj korte parben.
এখানে আপনি অনেক রকম কাজ পাবেন, যে টা আপনার জন্য সুবিধাজনক মনে হবে সেই কাজটি গ্রহন করুন।আপনি যদি সঠিকভাবে শেষ করতে পারেন তাহলে বায়ার আপনাকে টাকা পরিশোধ করবে।আপনি যদি বুঝেন কোন কাজ সফলভাবে করতে পারবেন না তাহলে সেই কাজটি গ্রহন না করাই ভাল।সাইটের কাজগুলো ছোট ছোট ও খুবই সহজ। ডাটা এন্ট্রি টাইপের কাজ। খুবই অল্প সময়ে আপনি উপার্জন করতে পারেন ভাল পরিমান কিছু অর্থ, যা আপনাকে লক্ষ লক্ষ টাকা এনে দিতে না পারলেও যারা নুতন ফ্রিল্যান্সার, এখনও কম্পিউটারের বিভিন্ন কোর্সে পরিপূর্ণ দক্ষ হতে পারেননি, তারা অনলাইন আয়ের জগতে কিছুটা পদচারণা শুরু করতে পারেন । আর এখানে মোটামুটি পরিশ্রম করলেই আপনার সফলতার সম্ভাবনা।আয়ের পরিমান 4 ডলার পূর্ন হলেই  পেপাল এবং এলার্টপে এর মাধ্যমে টাকা তোলা যায়।আপনি 4 ডলারও এলার্টপে এর মাধ্যমে উঠাতে পারবেন।
কার্যাবলী:
১. লগইন করে সাইটে প্রবেশ করুন।
২. যদি আপনি নতুন ইউজার হন তবে নিউ বাটনে ক্লিক করে নতুনদের জন্য নির্ধারিত কাজগুলো ওপেন করুন।
৩. কাজের বিস্তারিত বর্ননা দেখতে নিচের কাজগুলো থেকে যেকোন একটি কাজে ক্লিক করুন।
৪. এখানে পূর্বে কত জন কাজটি নিয়েছে, কাজটি করতে কত সময় লাগবে, কাজটি সফলভাবে করতে পারলে কত পরিশোধ করা হবে, ইত্যাদি সম্পর্কে শুরুর দিকে বলা হয়েছে।
৫. কিভাবে কাজটি করতে হবে এ সম্পর্কে পুরো ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে “What is expected from workers?” অংশে। মূলত এখানে কাজের বিস্তারিত বর্ননা করা হয়েছে, যা ভালভাবে বুঝে কাজটি সমাপ্ত করতে পারব এরকম মনে হলে “I accept this job ” নিচের অপশনে ক্লিক এর মাধ্যমে কাজটি নেয়া যাবে। “I accept this job” এখানে ক্লিক করলে একটি ঘর পাওয়া যাবে যেখান কাজের সত্যতার প্রমান সাবমিট করতে হবে। আর এই সত্যতার প্রমান দিতে হবে Employer এর ইচ্ছে অনুযায়ী, যেটি সে জানিয়ে দিয়েছে “Required proof that task was finished?” এই অংশে। কাজটি করতে পারব না এমন মনে হলে Not interested in this job ক্লিক করে বের হয়ে আসুন।

Friday, July 12, 2013

ফ্রীলান্সার হিসেবে আপনার উপস্থাপনাকে যেভাবে এবং যেকারনে গুরুপ্ত দিবেন!

                                  ফ্রীলান্সার হিসেবে আপনার উপস্থাপনাকে যেভাবে এবং যেকারনে গুরুপ্ত দিবেন!

আপনি কি ফ্রীলান্সিং কে প্রোফেসনালি মন মেনে নিতে পারছেন?? যদি পারে থাকেন তবে..... কাজ জানেন কিন্তু নতুন হিসেবে আপনার কোন পোর্টফলিও নাই,তাই না? অন্যদের থেকে ধার করা পিএসডি অথবা স্যাম্পল নিজে ডিজাইন বা কোডিং করে বায়ারকে দেখাচ্ছেন? এটা আপাত দৃষ্টিতে খারাপ কিছু দেখছি না। তবে...
আপনি আপনার করা স্যাম্পল গুলো কিভাবে বায়ারকে দেখাচ্ছেন? ফ্রী কোন ইমেজ অথবা ফাইল শেয়ারিং সাইট থেকে? যেমন অনেকেই ড্রপবক্স থেকে হোষ্ট করে বায়ারকে বিডে স্যাম্পল হিসেবে দেখান। এখানেই প্রবলেম! :O
আপনি যাকে কাজের স্যাম্পল দেখাচ্ছেন সে কিন্তু প্রোফেসনাল। বুঝা গেছে ব্যাপারটা? তাই সে এমন কাউকে হায়ার করতে চাইবে যে রেডিমেড প্রোফেসনাল। আপনার কোডিং বা ডিজাইন এক্সপার্টনেস ভাল কিন্তু উপস্থাপনটাই হল ফ্রী কিছু দিয়ে। আপনি কি মনে করে কাজ পাবেন? ৮০% গ্যারান্টি দিলাম কাজ পাবেন না বায়ারের থেকে! কারণ প্রোফেসনালিজমে “ফ্রী” এর অবস্থান “শূন্য”! আর বাকি ২০% আনএক্সপেক্টেড! ;)
Presentation is the key to success। ফ্রীলান্সার হিসেবে আপনার উপস্থাপনাকে যেভাবে এবং যেকারনে গুরুপ্ত দিবেন!
তাই,লাইভ প্রোজেক্ট দেখাতে না পারলেও অন্তত নিজের একটা পোর্টফলিও সাইট পেইড ডোমেইন দিয়ে করে ফেলুন। ডিজাইন রাখুন সিম্পল এবং সেখানে আপনার যাবতীয় কাজের স্যাম্পল সাজিয়ে বায়ারকে রেফারেন্স করুন। একটি পোর্টফলিও সাইট আপনাকে আপনার ব্রান্ডিং হিসেবে সাপোর্ট দিবে সবার কাছে। হয়তো ভেবে বসবেন, আয় রোজগার না হতেই পেইড ডোমেইন + হোষ্টিং কিনতে বলছি। একবার চিন্তা করে দেখুন, যে বায়ার আপনাকে কাজ দিবে, বা আপনার যার থেকে কাজ নিবেন সে আপনার কোন বিষয়টি দেখে কাজ দিবেন? বিষয়টি হচ্ছে আপনার “উপস্থাপনা”। ভালমানের উপস্থাপনা আপনার জন্য সেই বায়ারের মনে শুরুতেই জায়গা করে নিবে। আর আপনার কাজে পাওয়ার সুযোগও বেড়ে যাবে অনেকাংশে।
তবে, ডাইরেক্ট আপনার পোর্টফলিও সাইটের লিঙ্ক যেমনঃ (www.myfakesite.com) দিয়েন না ভুলেও। সরাসরি আপনার কাজের লিঙ্ক দিন। কারণ, বায়ারের এতো সময় নাই আপনার কাজ খুঁজে,দেখে তারপর আপনাকে হায়ার করবে। বায়াররা চায় স্ট্রেইট ফরওয়ার্ড বিড।
প্রোজেক্ট সিলেক্ট করে ভাল মত প্রতিটি লাইন পড়ুন তারপর প্রথমেই Hi বা Hello বলে সম্বোধন করুন। কখনও Sir বলে সম্বোধন না করাই উত্তম। এরপর যে কাজে বিড করবেন সেটা সম্পর্কে ২/৩ লাইনে বলুন এবং সাথে সর্বোচ্চ ৩টা কাজের স্যাম্পল উল্লখে করুন। এখানে বলে রাখা ভাল, অনেক বায়ারই একটা নির্দিষ্ট সংখ্যক স্যাম্পল দেখানোর কথা বলেন দেন। তিনি যতটা চাইবেন ততটা দিন,যদি আপনার থাকে। নয়তো সর্বোচ্চ ৩টা উল্লেখ করুন। তবে কেউ বলুক আর না বলুক একগাধা স্যাম্পল শেয়ার করা কখনই উচিৎ নয়। তাই বায়ারের কাজের সাথে মিলে যায় এমন স্যাম্পল দিন এবং তারপর সময় এবং আপনার কাজে প্রাইজ দিয়ে বিড সাবমিট করুন।
কি বুঝা গেল ব্যাপারটা?

ফ্রিল্যান্সিংয়ের জন্য কোন কাজটি শিখবেন? সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য এ পোস্টটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ

ফ্রিল্যান্সিংয়ের জন্য কোন কাজটি শিখবেন? সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য এ পোস্টটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ

 

 ফ্রিল্যান্সিং শব্দটি ইদানীং খুব বেশি শোনা যায়। প্রচুর লেখা পড়ি এ সম্পর্কে। কেউ কেউ হতাশ।কারও কারও মনে প্রশ্ন, কোন কাজ তার জন্য উপযুক্ত। যেকোন কাজ ভাল ভাবে শিখে আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন। অন্যকে দেখে অনুকরণ করার দরকার নাই, নিজে কোনটি শিখতে আগ্রহবোধ করেন, কোনটি আপনার পক্ষে সম্ভব সেটা নিয়ে আত্নবিশ্বাস নিয়ে কাজ শেখা এবং কাজ করা শুরু করুন। অবশ্যই সফল হবেন। কাজ শুরু করার আগে নিচের পোস্টটি পড়ে নিতে পারেন, সিদ্ধান্ত নিতে সুবিধা হবে। যে কাজগুলোর পরিমান খুব বেশি রয়েছে, সেগুলো নিয়ে কাজ করলে প্রচুর আয় সম্ভব এবং কাজের কমতিও হবেনা কখনও।

 

১। ওয়েব প্রোগ্রামিং-

প্রায় সকল ফ্রিল্যান্সিং সাইটেই ওয়েব প্রোগ্রামিংএর কাজ সব চেয়ে বেশী থাকে। কাজের রেটও অনেক বেশি। একাজ করার মত দক্ষলোক কম থাকার কারনে কম্পিটিশন কম থাকে, সেজন্য কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে। আর এইসব কাজের ডিমান্ডও অনেক বেশী হয়ে থাকে। আপনি যদি ওয়েব প্রোগ্রামিং জানেন তাহলে এর মাধ্যমে অনেক কাজ করতে পারবেন।
কাজের ধরণঃ web template design, joomla theme develop, joomla module develop, wordpress theme design, wordpress plugin develop, e-commerce web developed, full web site develop ইত্যাদি।
দক্ষতাঃ HTML, CSS, Javascript, Jquery, php, MySQL, wordpress, joomla

২। এস.ই.ও-

কাজের পরিমাণ এবং মানের দিক থেকে ওয়েব ডিজাইনের পর পরই রয়েছে এস.ই.ও এর কাজ। যেকোন ব্যবসা কিংবা ওয়েবসাইটের অনলাইন মার্কেটিংয়ের কাজটাই এস.ই.ও  সকল কোম্পানীর জন্য মার্কেটিং প্রয়োজন, সেটা যত বড় কোম্পানী হোক। সুতরাং বুঝতেই পারছেন কি পরিমান কাজ থাকতে পারে এ কাজের। আর যেহেতু এ কাজের জন্য টেকনিক্যাল জ্ঞান কিংবা কম্পিউটার জ্ঞান কম লাগে সেহেতু এ কাজ সবাই খুব সহজে শিখে শুরু করতে পারে।
কাজের ধরণঃ অনপেইজ এস.ই.ও, লিংক বিল্ডিং, ইমেইল মার্কেটিং, কিওয়ার্ড রিসার্চ, সোশ্যাল মিডিয়া সাবমিশন, আর্টিক্যাল সাবমিশন, অনলাইন মার্কেটিং, পুরো এস.ই.ও প্রজেক্ট
দক্ষতাঃ onpage seo, off page seo, online marketing, article writing

৩। গ্রাফিক্স ডিজাইন-

ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলাতে এর অনেক চাহিদা রয়েছে। আপনি যদি ভাল গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ জানেন তাহলে অনেক আয় করতে পারবেন। আর গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের ডিমান্ডও অনেক বেশী হয়ে থাকে। ডিজাইন প্রতিযোগিতা, ডিজাইন বিক্রিসহ আরও অনেকভাবে প্রচুর আয় করা সম্ভব।
কাজের ধরণঃ লোগো ডিজাইন, বিজনেস কার্ড ডিজাইন, ব্রুশিয়ুর ডিজাইন, ওয়েবসাইট PSD ডিজাইন ইত্যাদি।
দক্ষতাঃ Photoshop, Illustrator, Indesign

৪। ব্লগ এবং আর্টিকেল রাইটিং-

শুধুমাত্র আর্টিকেল লিখে অনেক আয় করা যায়। যাদের লেখালেখির অভ্যাস আছে এবং ইংরেজীতে ভাল দক্ষতা আছে, তারা এ কাজ করে ভাল একটা আয় সম্ভব। যারা চাকুরীর পাশাপাশি অনলাইনে আয় করতে চান, তাদের জন্য এটি একটি ভাল উপায়।
কাজের ধরণঃ আর্টিকেল রাইটিং, আর্টিকেল রিরাইটিং, ট্রান্সলেট, প্রুফ রিডিং ইত্যাদি।
দক্ষতাঃ English writing skill, typing speed

৫। মোবাইল এ্যাপস ডেভেলাপঃ

বর্তমানে প্রোগ্রামিংয়ের ‍কাজের মধ্যে মোবাইল এ্যাপ তৈরীর কাজ খুব বেশী পাওয়া যায়। বর্তমানে চলছে স্মার্ট ফোনের জোয়ার। এজন্য মোবাইল এ্যাপস তৈরির প্রচুর কাজ পাওয়া যায় অনলাইনে। এসব কাজের রেট অনেক বেশি, কিন্তু প্রতিযোগি অনকে কম। এ কাজ শিখলে কমপক্ষে আগামী ১০বছর প্রচুর আয় করতে পারবেন নিশ্চিন্তে।
কাজের ধরণঃ মোবাইল গেমস ডেভেলাপ, এপ্লিকেশন তৈরি।
দক্ষতাঃ Java programming, Android application,

তাছাড়াও আরো অনেক ধরণের কাজ রয়েছে। আপনি যদি সত্যিই কাজ জানেন তাহলে অনেক কাজ করতে পারবেন। তবে একটি কথা বলি, ভালভাবে কাজ না জেনে কোন কাজ শুরু করলে ফল খুব ভাল হবেনা।  তাই কাজ করার আগে কাজ শিখুন। যেকোন একটি বিষয়ই ভালভাবে শিখলেই হবে।